1/ টাইপ ২ ডায়াবেটিস অত্যন্ত সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ এর জন্য কিছু টিপস আছে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ৷ প্রতী
2/ রক্ত ডায়াবেটিসের পরিমাণ কম করতে বা শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রিত করতে তিনটি জিনিস একসঙ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ ৷
3/ ডায়াবেটিস অত্যন্ত সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ এর জন্য কিছু টিপস আছে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ৷
6/ রক্ত ডায়াবেটিসের পরিমাণ কম করতে বা শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রিত করতে তিনটি জিনিস একসঙ্গে খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি
7/ ডায়াবেটিসের স্তর কমাতে বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ উচ্চ ফাইবারের সঙ্গে সঙ্গে এই তিনটি জিনিস খেলেই বড় রকমের ম্যাজিক হতে পারে ৷ ৷
8/ কেননা কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার, কম গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম থাকে সেই সমস্ত খাবার ডায়াবেটিসের রোগীরা খেতে পারেন
9/ নানান ধরনের প্রক্রিয়ার পরেই ইনসুলিন সৃষ্টি বা তাতে বাধা আসতে পারে ৷
10/ অতি সহজেই শরীর থেকে সেই বাধা দূর হতে পারে কেননা অগ্নাশয়ে ইনসুলিন উৎপন্ন হতে পারে ৷
11/ এই তিন ধরনের ফাইবার জাতীয় খাবার শরীরে অতি সহজেই প্রাকৃতিক ইনসুলিন তৈরি হয় ৷ ডায়াবেটিসে যাঁরা আক্রান্ত তাঁদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷
12/ শরীরে যদি ইনসুলিন উৎপাদিত হওয়া বন্ধ হয়ে যায় বা কম হয়ে যায় সেক্ষেত্রে এমন কিছু খাবার আছে যা খেলেই রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা কমে যায় ৷
13/ এই তিন খাবার খেলে বাজিমাত সম্ভব কেননা ৷ সেই তিন খাবারগুলি কী কী? ৷
14/ সয়া প্রোটিন ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়তে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে ৷ সয়া প্রোটিনে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম বা নেই বললেই চলে ৷
15/ এতে পলি আন স্যাচুরেটেড বসে থাকে ৷ ফ্লেবোনোইডস থাকে সেই কারণেই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইম্ফ্লেমেটরি গুণে ভরপুর ৷ সেই কারণেই ডায়াবেটিসকে সহজেই রুখতে পারে ৷
16/ এতে কমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও ৷ এরফলে রক্তে শর্করা ও ইনসুলিনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে
17/, সিম, বেরি, সয়া প্রোটিন এই তিন খাবারের মাধ্যমেই সুগারের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব ৷ ৷
18/ টাইপ টু ডায়াবেটিসের জন্য বিনস, ডাল ও ছোলা খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ৷ এই সমস্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ ৷
19/ , ফাইবার শরীরের নানান অন্ত্রে ফাইবার বিশেষ ভাবে কাজ করে ৷ শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ৷
20/ ইনসুলিন সংবেদনশীলতায় লাল, বেগুনি, বেরিস বিশেষ ভাবে কাজ করে ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ডায়াবেটিসের যম ৷ ইনসুলিন সংবেদনশীলতায় লাল, বেগুনি, বেরিস বিশেষ ভাবে কাজ করে ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ডায়াবেটিসের যম ৷ প্রতীকী ছবি ৷
21/ এই কারণেই প্রতিদিন কম করে ১০০ গ্রাম বেরিজ রোজ খেলে ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷