1/ আম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ বোধ হয় খুঁজে পাওয়া দায়। গ্রীষ্মে প্রায় প্রত্যেকেই এই ফলের স্বাদে মজে থাকেন। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, বেশি আম খেলে নাকি ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
আম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ বোধ হয় খুঁজে পাওয়া দায়। গ্রীষ্মে প্রায় প্রত্যেকেই এই ফলের স্বাদে মজে থাকেন। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, বেশি আম খেলে নাকি ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
2/ আম স্বাদে মিষ্টি। তাই মনে করা হয়, এই ফল বেশি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে সহজেই। কিন্তু আসলে তেমন কিছুই হয় না। বরং এটি খেলে ওজন কমতে পারে।
আম স্বাদে মিষ্টি। তাই মনে করা হয়, এই ফল বেশি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে সহজেই। কিন্তু আসলে তেমন কিছুই হয় না। বরং এটি খেলে ওজন কমতে পারে।
3/ আমের খোসায় ফাইটোকেমিক্যাল থাকে। এটি ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় এতে প্রচুর পুষ্টিকর তন্তু থাকে। ফলে আম খেলে অনেকটা সময় পেট ভরা থাকে। ফলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট আছে, এমন কোনও খাবারের উপর নির্ভরশীল হতে হয় না।
আমের খোসায় ফাইটোকেমিক্যাল থাকে। এটি ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় এতে প্রচুর পুষ্টিকর তন্তু থাকে। ফলে আম খেলে অনেকটা সময় পেট ভরা থাকে। ফলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট আছে, এমন কোনও খাবারের উপর নির্ভরশীল হতে হয় না।
4/ 6তাই নির্দিষ্ট পরিমাণে আম খাওয়া যেতেই পারে। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং সি থাকায়, ত্বকও ভাল থাকে।
তাই নির্দিষ্ট পরিমাণে আম খাওয়া যেতেই পারে। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং সি থাকায়, ত্বকও ভাল থাকে।
5/ আমে প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে। এটি এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা ক্যানসার রোধে সাহায্য করে।
আমে প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে। এটি এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা ক্যানসার রোধে সাহায্য করে।
6/ আম হৃদযন্ত্রও ভাল রাখে। এই ফলে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন থাকে। এই উপাদানগুলি হৃদরোগ আটকাতে সহায়ক।
আম হৃদযন্ত্রও ভাল রাখে। এই ফলে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন থাকে। এই উপাদানগুলি হৃদরোগ আটকাতে সহায়ক।