আল্লাহকে যে পেতে চায়, তার জন্য ইতিকাফ আবশ্যক। ইতিকাফে ব্যক্তির দুনিয়াকেন্দ্রিক ঝামেলার অবসান হয়। আমল-ইবাদতে কোনো বাধা থাকে না। আল্লাহর পছন্দের ঘরে তাকে খুঁজে পেতে সুবিধা হয়। আল্লাহও সাড়া দেন বান্দার একান্ত নির্জনতায়।
হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ ভাগে ইতিকাফ করতেন। প্রভুর ইবাদতে একান্ত সময় যাপন করতেন। তিনি আমৃত্যু শেষ ভাগে ইতিকাফ করে গেছেন।
হজরত আয়েশা (রা.)-এর বর্ণনায় এসেছে, নবী কারিম (সা.) ইন্তেকাল অবধি প্রতি বছরই ইতিকাফ থেকেছেন। তার ইন্তেকালের পর তার সহধর্মিণীরাও ইতিকাফ করতেন। -সহিহ বোখারি : ২০২৬