গো-হ’ত্যা বন্ধ করলেই পৃথিবীর সব সমস্যা মিটে যাবে বলে জানিয়েছেন ভারতের গুজরাটের একটি আদালত। রাজ্যের তাপি জেলার দায়রা আদালতের বিচারক সামির বিনোদচন্দ্র এমন মন্তব্য করেন। খবর এনডিটিভির।






গরু পাচারের দায়ে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কা’রাদণ্ড দেয়ার সময় পর্যবেক্ষণে এই মন্তব্য করেন বিচারক। বলেন, যেদিন থেকে গো-হ’ত্যা বন্ধ হবে সেদিন থেকেই পৃথিবীর সব সংকটের সমাধান হবে। শুধু তাই নয়, বাড়ির দেয়ালে গরুর গোবর ব্যবহার করা হলে পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তায় ক্ষ’তিগ্রস্ত হয় না বলেও জানান তিনি। এমনকি গো-মূত্রকে অনেক রো’গের ওষুধ বলেও আখ্যা দেন বিচারক সামির।
বিভিন্ন শ্লোকের উদ্ধৃতি দিয়ে আদালত বলেন, গ’রুকে অসুখী রাখা হলে, আমাদের সম্পদ ও সমৃদ্ধিও বিনাশ হয়ে যাবে। এছাড়া, গো-হ’ত্যাকে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথেও যুক্ত করে আদালত বলেন, যেসব সমস্যা এখন বিরাজমান তার কারণ ক্রোধ এবং গো-হ’ত্যা। তাই হো-হ’ত্যা বন্ধ না করলে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব বন্ধ করা যাবে না। যদিও এসব দাবির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই বলে জানায় এনডিটিভি।






গো-হ’ত্যা বন্ধ করলেই পৃথিবীর সব সমস্যা মিটে যাবে বলে জানিয়েছেন ভারতের গুজরাটের একটি আদালত। রাজ্যের তাপি জেলার দায়রা আদালতের বিচারক সামির বিনোদচন্দ্র এমন মন্তব্য করেন। খবর এনডিটিভির।
গরু পাচারের দায়ে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কা’রাদণ্ড দেয়ার সময় পর্যবেক্ষণে এই মন্তব্য করেন বিচারক। বলেন, যেদিন থেকে গো-হ’ত্যা বন্ধ হবে সেদিন থেকেই পৃথিবীর সব সংকটের সমাধান হবে। শুধু তাই নয়, বাড়ির দেয়ালে গরুর গোবর ব্যবহার করা হলে পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তায় ক্ষ’তিগ্রস্ত হয় না বলেও জানান তিনি। এমনকি গো-মূত্রকে অনেক রো’গের ওষুধ বলেও আখ্যা দেন বিচারক সামির।
বিভিন্ন শ্লোকের উদ্ধৃতি দিয়ে আদালত বলেন, গ’রুকে অসুখী রাখা হলে, আমাদের সম্পদ ও সমৃদ্ধিও বিনাশ হয়ে যাবে। এছাড়া, গো-হ’ত্যাকে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথেও যুক্ত করে আদালত বলেন, যেসব সমস্যা এখন বিরাজমান তার কারণ ক্রোধ এবং গো-হ’ত্যা। তাই হো-হ’ত্যা বন্ধ না করলে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব বন্ধ করা যাবে না। যদিও এসব দাবির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই বলে জানায় এনডিটিভি।